বৃহস্পতিবার দলের পুরভোট পরিচালন কমিটি ঘোষণা করেছে বিজেপি। ৫৭ জনের ওই কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন মুকুল রায়। এই কমিটিতে তিনি ছাড়া রয়েছেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ,কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা,সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সুব্রত চ্যাটার্জী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কিশোর বর্মন ও অমিতাভ চক্রবর্তী, রাজ্যের কেন্দ্রীয় দুই মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় ও দেবশ্রী চৌধুরি সহ ১৮ জন সাংসদ, ১৩ জন এমএলএ সহ মোট ৫৭ জন।
আর কয়েক দিন বাদেই পুরসভা ভোট । আর তার আগে দলে কে কে থাকছেন সেই নিয়ে তারা একটা মিটিং করেন। সম্ভাবনা চলতি বছরের মে এপ্রিল মাসেই হতে পারে পুরভোট। আর তার মধ্যে ভোটের আগেই নির্বাচন কমিটি ঘোষনা করেন বিজেপি। ইতিমধ্যেই সব দলে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে । এমন কি রাস্তায় নেমে চলছে প্রচার। কোথাও আবার চলছে প্রতিবাদের মাধ্যমে প্রচার এবং মিটিং । আর এইসব মিলিয়ে বিজেপির প্রস্তুতিও এখন তুঙ্গে। কিন্তু এই পুরভোটে কে হবে মেয়র সেই নিয়ে দেখা দিচ্চে ধোয়াশা।

আর বিজেপি এখনও মেয়র হিসেবে কাউকে বাছাই করতে পারেনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ এই প্রসঙ্গে বলেন, “আমরা এ রাজ্যে সরকার, কলকাতা পুরসভা— কোথাওই ক্ষমতায় নেই। তাই কলকাতায় আমাদের মেয়র পদপ্রার্থীর নাম পুরভোটের আগে ঘোষণা করা হবে না। কাউকে মুখ করেও আমরা এই ভোটে যাব না।“ আবার এর আগে তারা মনে করেছিলো যে শোভন চট্ট্যোপাধ্যায়েকে মেয়র হিসেবে বাছাই করবে, কিন্তু তা হয়নি।
এবারের এই পুরভোটের তালিকায় থাকতে পারেন নবাগত অভিনেতা-অভিনেত্রী, প্রাক্তন আইএএস, আইপিএস এবং নামী চিকিত্সক। এমনটটাই আভাস মিলেছে দলের পক্ষ থেকে। আর এরমধ্যে বিজেপিকে নিয়ে এনআরসি,সিএএ, সিএবি, এনপিআর এর কারনেই অনেকে ক্ষুব্ধ। কারন বিজেপি এনআরসি আনলে অনেককে দেশ ছাড়তে হতে পারে এই সন্দেহে এই চিন্তায় মোদীকে তোপ দেগে চলেছেন।





Made in India