এই মুহুর্তে সারা দেশের করোনা (corona virus) সংক্রমণ বেশ খানিকটা কমলেও বেশ কয়েকটি রাজ্যে বেড়েই চলেছে করোনার সংক্রমণ। এই তালিকায় রয়েছে বাংলাও। ইতিমধ্যেই অক্সফোর্ড ও ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের তৈরি টীকায় সাফল্য মিলেছে। এবার ভারতে কবে থেকে শুরু হবে টীকাকরণ জানিয়ে দিল সেরাম ইন্সটিটিউট।

সেরাম ইন্সটিটিউটের তরফে আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, এবছরের ডিসেম্বরেই তৈরি হয়ে যাবে এই টীকা। তবে তা হাতে পেতে লাগবে বেশ কয়েক মাস। মে – জুন মাস নাগাদ এই টীকা হাতে পাওয়া যাবে। তিনি আরো জানিয়েছেন ব্রিটেনে যদি আরও দু’সপ্তাহ এই টিকার সুরক্ষা নিয়ে গবেষণা চলবে। সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত হলেই জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করা হবে।
সংস্থা জানিয়েছে, ১০ কোটি টীকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোচ্ছে তারা। তবে তার কতখানি ভারত পাবে তা এখনই বলা সম্ভব নয়। তবে দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে তবেই অন্য দেশগুলিকে এই টীকা দেওয়া হবে।
জানা যাচ্ছে, করোনা টীকাকরন জাতীয় টীকাকরনের আওতায় পড়বে৷ অন্যান্য টীকার মত প্রতিটি ভারতবাসী এই টীকা পাবেন বিনামূল্যেই। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ৬৮ কোটি টীকা কিনবে ভারত সরকার। তবে এই টীকা যথেষ্ট নয়। তাই সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড ছাড়াও আইসিএমআর এবং ভারত বায়োটেকের উদ্যোগে তৈরি কোভ্যাক্সিন এবং জাইকোভি-ডি উপর নির্ভর করা হবে জানা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে ।





Made in India