বাংলাহান্ট ডেস্ক : সালটা ১৯৯৩। ভক্তদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি দেন বলিউড ডিভা দিব্যা ভারতী। মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ফ্ল্যাটের চাদ থেকে পরে মৃত্যু হয় তাঁর। যদিও অভিনেত্রী মৃত্যু নিয়ে তৈরী হয়েছিল ধোঁয়াশা। আজও কাটেনি সেই রহস্যের জট। তবে অভিনেত্রী না থাকলেও আজ থেকে গেছেন তাঁর বহু ভক্ত।
খুব কম সময়ের মধ্যেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন দিব্যা ভারতী। ১৯৯০ সালে তেলেগু ছবির হাত ধরে শুরু করেন অভিনয় ক্যারিয়ার। তাঁর বিপরীতে দেখা গেছিল ভেঙ্কটেশকে। ‘বিশ্বাত্মা’ ছবির হাত ধরে আত্মপ্রকাশ করেন বলিউডে। এরপর হু হু করে বাড়তে থাকে তাঁর জনপ্রিয়তা।

তবে সব কিছু থমকে যায় ১৯৯৩ সালের মাঝামাঝি সময়। অভিনেত্রীর মৃত্যুসংবাদ কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি তাঁর অনুরাগীরা। তাঁর রূপের কাছে হার মানতে বাধ্য ছিলেন বহু অভিনেত্রী। আজও তিনি বেঁচে থাকলে বলিউড কাঁপাতেন তাঁর রূপের ছটায়।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে এসেছে একটি ভিডিও। অভিনেত্রীর একটি সাক্ষাৎকারের ভিডিও সেটি। আর ওই ভিডিওতেই প্রথম অটোগ্রাফের অভিজ্ঞত্যা সম্পর্কে বলেছিলেন অভিনেত্রী। তাঁর ফ্যান পেজে তুলে ধরা হয়েছে সেই ভিডিও।
View this post on Instagram
তিনি বলেন, ‘আমার তখন ১৪ বছর বয়স। আর আমার অনুরাগীর ১০। আমি অটোগ্রাফ দিয়ে ভীষণ খুশি হয়ে গেছিলাম। তারপর তাঁকে নাম জিজ্ঞাসা করতেই সে মুখ ঘুরিয়ে চলে গেল। এই ঘটনা একেবারেই ভুলে যাবার নয়’। পুরোনো এই ভিডিও দেখে চোখ ভিজেছে তাঁর অনুরাগীদের। অনেকেরই মতে, আজ তিনি বেঁচে থাকলে কতটাই না ভালো হত’।





Made in India