বাংলা হান্ট ডেস্কঃ সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) মৃত্যুর প্রায় আড়াই মাস হতে চলল। অভিনেতার পরিবার, ফ্যান, বন্ধু সবাই ওনাকে ন্যায় পাইয়ে দেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। সিবিআই (CBI) তদন্তের পর এই মামলায় অনেক তথ্য সামনে এসেছে। সম্প্রতি সুশান্ত সিংয়ের বাবা কেকে সিং একটি ভিডিও (Video) জারি করেছেন, সেখানে দাবি করা হয়েছে যে রিয়া চক্রবর্তীই (Rhea Chakraborty) সুশান্তকে মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়েছে। সুশান্ত সিংয়ের মৃত্যুর পর মুম্বাই পুলিশ বলে দিয়েছিল যে এটি সুইসাইড কেস, কিন্তু এখন কুপর হাসপাতালের সেই কর্মী চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এনেছেন, যিনি সুশান্তের মৃত্যুর পর ওনার দেহ পোস্ট মর্টেম এবং হাসপাতাল থেকে শ্মশানে নিয়ে গিয়েছিলেন। ওই কর্মী দাবি করেছেন যে, সুশান্ত সিং সুইসাইড করেন নি।

সুশান্ত সিংয়ের বোন শ্বেতা সিং (Shweta Singh Kriti) সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) একটি ভিডিও (Video) শেয়ার করেছেন, সেখানে হাসপাতালের কর্মী দাবি করছেন যে, সুশান্ত সিংকে মার্ডার করা হয়েছে। একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছেন শ্বেতা। সেখানে হাসপাতালের ওই কর্মচারীকে সুশান্তের মৃতদেহ নিয়ে অনেক কিছু বলতে শোনা যাচ্ছে।
ভিডিওতে হাসপাতাল কর্মচারী বলছেন, ‘আমি শুধু এটুকু জানি যে এটা হত্যা। সুশান্তের দেহে সূচের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গলায় সূচ দিয়ে ফুটো করা হয়েছিল।” কর্মচারী বলেন, গলায় ১৫ থেকে ২০ টি চিহ্ন ছিল আর গলায় সেলোটেপও লেগেছিল। ভিডিওতে ওই ব্যাক্তি দাবি করছেন যে, তিনি সুশান্তের বডি হাসপাতাল থেকে শ্মশান ঘাটে নিয়ে গেছেন। এমনকি তিনি হাসপাতালে রিয়া চক্রবর্তীর আসার কথাও স্বীকার করেন। কর্মচারী বলেন, দুজন আমাকে এসে জিজ্ঞাসা করেছিল যে, আমাকে বডি দেখাতে পারবে? ওঁরা বডি দেখে আর ক্ষমা চায়।
https://twitter.com/shwetasinghkirt/status/1299556670595506176
ওই কর্মী দাবি করেন যে, বড়বড় ডাক্তাররাও বলছিলেন যে এটি মার্ডার। এটা সুইসাইড না। হাসপাতালের কর্মী দাবি করেন যে, আমরা বডি দেখেই বুঝে যাই। আর ফাঁসির বডি এমন ভাবে হলুদ হয়ে যায় না। বডিতে অনেক জায়গায় চিহ্ন ছিল আর পায়ের পাতায় সুচ ফোটানর চিহ্ন হিল।
 
			 





 Made in India
 Made in India